ইতিমধ্যে লিখনের হাত ও পায়ে অস্ত্রোপচার করে ৬টি টেলিস্কোপিক নেইল বসানো হয়েছে। এগুলো প্রতি ৩ বছর পরপর প্রতিস্থাপন করতে হয়। সম্প্রতি তৃতীয়বারের মতো রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (পঙ্গু হাসপাতাল) থেকে নেইলগুলো প্রতিস্থাপন করা হয়।
লিখনের বাবা ঢাকায় একটি জাতীয় দৈনিকে অফিস সহায়ক হিসেবে কর্মরত। তিনি জানান, ছেলের চিকিৎসা চলমান রাখতে যে পরিমাণ অর্থ জোগান দিতে হচ্ছে, তা তিনি জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন। এমন অবস্থায় আবদুল ওয়াহাব সমাজের হৃদয়বান মানুষের কাছে অর্থসহায়তা কামনা করছেন।