এর আগে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেতা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে এ মুহূর্তে রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য করে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি না করার কথা বলেছেন।
বিএনপির একাধিক সূত্র বলছে, রাষ্ট্রপতির অপসারণ ও প্রক্লেমেশন অব সেকেন্ড রিপাবলিক (দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের ঘোষণাপত্র) ঘোষণাসহ যেসব দাবি তোলা হয়েছে, এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে দলটিতে। এমন দাবি তোলার পেছনে আরও কেউ আছে কি না এবং লক্ষ্যই বা কী, বিএনপির নেতারা এসব বিষয় পর্যালোচনা করার চেষ্টা করছেন।
বিএনপির নেতারা বলছেন, সাংবিধানিক সংকট তৈরি হলে নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে। সেই পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক সংকট আরও বাড়তে পারে। সে জন্য তাঁরা সার্বিক পরিস্থিতি ও বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দল ও জোটগুলোর বেশির ভাগই একই অবস্থান তুলে ধরছে।
গতকাল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে ১২-দলীয় জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, শাহাদাত হোসেন, অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারী, সৈয়দ এহ্সানুল হুদা, মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, মো. ফারুক রহমান, শামসুদ্দিন পারভেজ ও এ এস এম শামীম।