প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনি চোখে যা দেখতে পারেন, আপনি যা অনুভব করতে পারেন অথবা আপনার পক্ষে যা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব, তার মধ্যে সেগুলো সবচেয়ে জঘন্য।’
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ, শত শত অ্যাকটিভিস্টকে (সক্রিয় কর্মী) অপহরণ, নির্যাতন এবং হত্যা করতে তিনি তাঁর নিরাপত্তা বাহিনী এবং পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করেছেন। তবে হাসিনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, তিনি রাজনৈতিকভাবে নিগৃহীত হচ্ছেন।
বাংলাদেশে প্রায় ৮০০ গোপন বন্দিশালা আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শেখ হাসিনা, তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং ওই সব বন্দিশালার তদারকিতে যাঁরা তাঁকে সহযোগিতা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।
অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, অপরাধের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ ওঠা ব্যক্তিদের সংখ্যা এবং ব্যাপ্তির কারণে কাজ শুরু করতে ‘সময় লাগছে’।