যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘৮ দিবস বাতিল কিংবা ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করার মতো রাজনৈতিক সিদ্ধান্তও এই উপদেষ্টা পরিষদ অকপটে নিয়েছে, অনেকেই যাদের অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণ করে না বলে অপবাদ দিচ্ছেন। অন্যদিকে প্রমিনেন্ট (উল্লেখযোগ্য) রাজনৈতিক দলকেও আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেসি করতে দেখা গেছে, ফ্যাসিবাদের সর্বশেষ আইকনকে সরানোর ক্ষেত্রেও অনীহা দেখা গেছে।’
শনিবার (২৬ অক্টোবর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা রক্ত মারিয়ে সংলাপ কিংবা সমঝোতায় যাওয়ার মতো ধৃষ্টতা আগেও দেখাইনি, ভবিষ্যতেও দেখাবো না। এক পা এগিয়ে দুই পা পেছানোর মতো আপসকামী মনোভাব রাখলে আজকের বাংলাদেশ পেতাম না। ব্যক্তিগত, সমষ্টিগত ক্ষোভ থাকতে পারে। সেটা নিয়ে আলোচনা হোক, পাবলিক প্ল্যাটফরমে কাউকে বিব্রত করা কিংবা তা করতে গিয়ে নিজেকে খেলো করা দুঃখজনক।’
‘৫ আগস্ট প্রথম প্রহরে অভ্যুত্থানের পরের রোডম্যাপ হিসেবে ৫টি পয়েন্ট ঘোষণা করা হয়েছিল এই অ্যাকাউন্ট থেকেই।
সেখানেই অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। সবাইকে নিয়ে সরকার গঠনের প্রথম অভিপ্রায় গণঅভ্যুত্থানের নেতৃবৃন্দই দেখিয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রমিনেন্ট দলের সায় না পাওয়ায় সে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি।’