এখনো আকবরশাহ ও বায়েজিদ—এসব এলাকায় পাহাড় কাটা চলছে। আকবরশাহ এলাকায় এখন পাহাড় কাটার মূল হোতা আওয়ামী লীগ নেতা ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল হক ওরফে জসিম। পাহাড় কাটার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে।
এ ছাড়া বায়েজিদ থানা এলাকার রউফাবাদ, অক্সিজেন, ষোলশহর, আরেফিননগর, নাসিরাবাদ, পলিটেকনিক, কূলগাঁও ও জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা চলছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) চট্টগ্রাম বিভাগের পাঁচটি জেলা যথাক্রমে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনসহ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে পাহাড় কাটা বন্ধে ২০১১ সালে একটি জনস্বার্থমূলক মামলা করে। ২০১২ সালের ১৯ মার্চ আদালত এসব জেলার পাহাড় কাটা বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।
বেলার দায়ের করা অপর একটি জনস্বার্থমূলক মামলায় আদালত চট্টগ্রাম নগরের আকবর শাহ থানার অধীন উত্তর পাহাড়তলী মৌজার ১৭৮, ১৭৯ ও ১৮০ নম্বর বিএস দাগে অবস্থিত পাহাড় কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেন।