এ প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় বলেন, আগের সরকারের কাজের দায়িত্ব যদি না নেওয়া হয়, তবে তা কেন নেওয়া হয়নি, সে ব্যাখ্যা থাকতে হবে। কর্তৃত্ববাদী সরকারের স্বেচ্ছাচারিতা, গণতন্ত্রহীনতার জন্য পিছিয়ে পড়া মানুষের কথা কেন নেই, সে ব্যাখ্যা থাকতে হবে।
বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালমা আলী বিভিন্ন দেশে মানব পাচার বন্ধে উদ্যোগ নেওয়া এবং যৌন হয়রানি প্রতিরোধে আইন ও বৈষম্যবিরোধী আইন বাস্তবায়নে জোর দেন।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে কাজ বিস্তৃত করার পরামর্শ দেন। মানবাধিকারকর্মী ইলিরা দেওয়ান পার্বত্য চট্টগ্রামকে সেনা প্রভাবমুক্ত করার দাবি জানান।
বন্ধু ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মশিউর রহমান বলেন, হিজড়া ও রূপান্তরিত ব্যক্তিদের অবস্থা এখন আরও খারাপ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি উন্নয়নে তিনি সরকারের সহায়তা চান।