ওই ট্রেনের আরেক যাত্রী ছিলেন খুলনার দৌলতপুর এলাকার মারুফ হোসেন। তিনি একজন ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘এই ট্রেন খুলনাবাসীর জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। এত কম সময়ে খুলনা থেকে ঢাকায় যাওয়া যাবে, তা আমরা কখনো ভাবতেও পারিনি।’
নতুন রুটের ট্রেনের নির্ধারিত ভাড়া অনুযায়ী, খুলনা থেকে ঢাকা পর্যন্ত শোভন চেয়ার ৪৪৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি চেয়ার) ৮৫১ টাকা ও এসি সিট ১০১৮ টাকা।
রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বর্তমানে ঢাকা থেকে খুলনার পথে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি চলাচল করে। এর মধ্যে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া হয়ে খুলনায় যাচ্ছে। এই ট্রেনে খুলনা-ঢাকা চলাচলে সময় লাগে প্রায় সাত ঘণ্টা। অন্যদিকে চিত্রা এক্সপ্রেস বঙ্গবন্ধু সেতু হয়েই চলাচল করছে। এই ট্রেনের সময় লাগে সাড়ে ৯ ঘণ্টার মতো। এর বাইরে বেনাপোল এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে রাজবাড়ী ও কুষ্টিয়া হয়ে যশোরের বেনাপোলে যায়। এতে সময় লাগছে সাড়ে সাত ঘণ্টা।