বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুন সময়ের মধ্যে আমদানি করা গরুর তাজা মাংস, ঠান্ডা মাংস, গরুর মাথা ও হিমায়িত গরুর মাংস এই তদন্তের আওতায় আসবে। চীনের পশুসম্পদ সমিতি এবং গবাদিপশুবিষয়ক অন্যান্য স্বার্থগোষ্ঠীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, এ সময়ের মধ্যে গরুর মাংস আমদানিতে বিপুল প্রবৃদ্ধির কারণে চীনের স্থানীয় মাংসশিল্প ‘মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে। তদন্তের আওতায় যেসব মাংসজাতীয় পণ্য আসবে, তা চীনের মাংসের বাজারের প্রায় ৩১ শতাংশ।
সাম্প্রতিক সময় চীনে মাংসের দাম কমে গেছে। শূকর, গরু ও পোলট্রি—সব ধরনের মাংসের দামই কমেছে। অর্থনীতি শ্লথ হয়ে পড়ার কারণে দেশটির ভোক্তারা এখন আগের তুলনায় কম কিনছেন। বিশেষ করে গরুর মাসের দাম গত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে গেছে। আর জীবিত গরুর দাম গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে।