প্রধান অতিথি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে অনেক নতুন শিল্প সৃষ্টি হয়েছে। স্বৈরশাসকের প্রতিবাদের পাশাপাশি উদ্ভাবনী শক্তিরও বিকাশ ঘটেছে। গত ১৫ বছর উন্নয়নের নামে যে বয়ান তৈরি করা হয়েছিল, তা ভেঙে দিয়ে অসংখ্য গ্রাফিতির মাধ্যমে একটি নতুন বয়ান তৈরি হয়েছে। এই পোস্টার, এই গ্রাফিতি, এগুলো গণ-অভ্যুত্থানের নতুন বয়ান প্রতিষ্ঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।
বিশিষ্ট আলোকচিত্রী ও কিউরেটর শহিদুল আলম বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে মাঠের আন্দোলনের পাশাপাশি অনেকে অনেকভাবে কাজ করেছেন। শিল্পীরা কার্টুন এঁকেছেন, অনেকে লেখালেখি করেছেন, দেবাশিস চক্রবর্তীর মতো অনেকে পোস্টার করেছেন এগুলো মনে রাখতে হবে।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও লেখক মাহবুব মোর্শেদ বলেন, দেশের প্রতিষ্ঠিত শিল্পী, সাহিত্যিক, সংস্কৃতিজীবীদের অধিকাংশই স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেননি। আন্দোলনেও তাঁদের দেখা যায়নি। তাঁরা শিল্পী হিসেবে সামাজিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।