স্থানীয় বাসিন্দারা আরও বলেন, হাতির মৃত্যুর খবর শুনে তামাকখেত ও লাউখেতের মালিক ফরিদুল আলম ওরফে পুতু মিয়া ঘটনাস্থলে আসছিলেন। এ সময় মারা যাওয়া বন্য হাতিটির সঙ্গী পুরুষ হাতিটি তাকে আক্রমণ করে। এতে ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। হাতির মৃত্যুর স্থান থেকে ফরিদুল আলমের খামারবাড়ির দূরত্ব মাত্র ৩০মিটার।
বন বিভাগের লামা রেঞ্জ কর্মকর্তা এ কে এম আতা এলাহী প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে বৈদ্যুতিক ফাঁদের তার পাওয়া গেছে। সেগুলো বন বিভাগের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে এলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ কে এম আতা এলাহী বলেন, চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি সার্জনকে খবর দেওয়া হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ময়নাতদন্ত শুরু হবে।