জানা গেছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর চার লাখ টন সুগন্ধি চালের চাহিদা আছে। কিন্তু উৎপাদন হয় এর বেশি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের দেশের ৩৩টি প্রতিষ্ঠানকে ২৪ হাজার ৪১৬ টন সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।
এক বছরের বেশি সময় ধরে সুগন্ধি চাল রপ্তানি বন্ধ। অভিযোগ আছে, নানা উপায়ে মিথ্যা ঘোষণা ও চোরাচালানের মাধ্যমে সুগন্ধি চাল আশপাশের দেশে পাচার হয়। সেখান থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় চলে যায়।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সুগন্ধি চাল আবার রপ্তানির বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়। গত অক্টোবর মাসে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন সুগন্ধি চাল রপ্তানির বিষয়ে সুপারিশ করে। তখন সুগন্ধি চাল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে এই সুপারিশ করে।