সমস্যা আরও রয়েছে। সিনেমা দুটি রিলিজ করার ক্ষেত্রে আইম্যাক্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তাদের প্রদর্শনীর সুনাম বিশ্বজোড়া। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ক্রিস্টোফার নোলানের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। তাদের কাছ থেকে শুটিংয়ের ক্যামেরাসহ নানা কিছু সংগ্রহ করে থাকেন। তারাও নোলানের সিনেমা মুক্তির পরে সহায়তা করে। এদিকে ‘স্পাইডার ম্যান ৪’ সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও চাইছে আইম্যাক্স দিয়েই বড় পরিসরে সিনেমাটির মুক্তি দিতে।
ভ্যারাইটি সূত্রে আরও জানা যায়, এর আগে ২০২৩ সালে ‘মিশন ইম্পসিবল ডেড রিনোকিং পার্ট ওয়ান’ মুক্তি পায় ১২ জুলাই। এক সপ্তাহ পরেই ২১ জুলাই মুক্তি পায় ক্রিস্টোফার নোলানের সিনেমা ‘ওপেনহাইমার’। সেই সময় দুটি সিনেমাই ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতির মুখে পড়ে। যে কারণে এবার ‘স্পাইডার ম্যান’ সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ঝুঁকি না নিতেই মুক্তি এক সপ্তাহ পিছিয়ে দিয়েছে। ৩১ জুলাই সিনেমাটি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাবে।