ঢাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতিতে চালানো গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মামলা দেওয়া শুরু হবে। তবে চট্টগ্রাম নগরের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে গতিসীমা না মানা চালকদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এখন পর্যন্ত তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
সিডিএর কর্মকর্তারা দাবি করছেন, গতিসীমা লঙ্ঘনকারী গাড়ি ও চালকদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) সহযোগিতা নেওয়া হবে।
চট্টগ্রামের এক্সপ্রেসওয়েতে সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারণ করা হয় ৬০ কিলোমিটার। তবে আঁকাবাঁকা অংশে সর্বোচ্চ গতিসীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৪০ কিলোমিটার। এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ি থামানো বা দাঁড় করিয়ে রাখা এবং গাড়ি থেকে নামা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলাচলের সময় অধিকাংশ গাড়িই গতিসীমা মেনে চলছে না। এক্সপ্রেসওয়ের দেওয়ানহাট, বারিক বিল্ডিং, সল্টগোলা, ইপিজেড, কাঠগড় এলাকায় বাঁক রয়েছে। বাঁকগুলোতে গতিরোধক রয়েছে, গতিসীমাও ৪০ কিলোমিটার। এরপরও গাড়ির গতি না কমিয়ে গাড়ি চালাতে দেখা গেছে চালকদের। এক্সপ্রেসওয়ের অনেক জায়গায় গাড়ি থামিয়ে যাত্রীরা বের হয়ে আসেন। ঝুঁকিপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতেও দেখা যায়।