অতীতে বিভিন্ন আমলে এ ধরনের অভিযান চালানো হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। অপরাধ দমনের নামে পরিচালিত এসব বিশেষ অভিযানে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, হেফাজতে নির্যাতনসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের যথেচ্ছ ঘটনা আমরা দেখেছি। এবার যাতে তার পুনরাবৃত্তি না হয়, সে ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আমরা আশা করি, যারাই সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে এবং হত্যা, ছিনতাই, অপহরণ, চাঁদাবাজির মতো দুষ্কর্মে লিপ্ত হবে, রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিচয় যা–ই হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারকে দুটি বিষয় নিশ্চিত করতে হবে। কোনো দলের নেতা-কর্মী অপরাধ করে যেন পার না পান। আবার কোনো দলের নেতা-কর্মী অপরাধ না করেও যাতে অযথা হয়রানির শিকার না হন।