পরে মামলার বিষয়ে তথ্য তুলে ধরেন আরমান হোসেন। তিনি বলেন, গত ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আওয়ামী লীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ও এদের অন্য অঙ্গসংগঠনের নির্মম হামলা ও অত্যাচার করেছে। সেই ঘটনায় করা আগের মামলায় কিছু আসামি বাদ পড়ে যায়। হামলার কিছু মূল হোতা সেই মামলায় অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ১৫ জুলাইয়ের হামলায় যারা প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছে, সরাসরি মদদ দিয়েছে এবং যারা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের অবৈধভাবে বাধা দিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে এই মামলা। ছাত্রীদের হলগুলোতে ছাত্রলীগের পদধারী যেসব নেত্রী অবৈধভাবে আন্দোলনকারীদের বাধা দিয়েছে, তারাও আসামি হয়েছে। মামলার ১৯৮ থেকে ২২০ নম্বর আসামি হয়েছেন ওই নেত্রীরা।
হোমওয়ার্ক, এক সপ্তাহ ধরে নিজস্ব পর্যালোচনা, তালিকা প্রণয়ন এবং নিজস্ব নিরীক্ষার ভিত্তিতে আসামিদের চিহ্নিত করা হয়েছে বলে আরমান দাবি করেন।