বাপা সভাপতি এইচ এম এরশাদ বলেন, জেটিটি ইনানী সমুদ্রসৈকতের মাঝখানে নির্মাণ করা হয়েছে। যে কারণে সৈকত দ্বিখণ্ডিত হয়ে পড়েছে। সেখানে পর্যটকের সমাগম বৃদ্ধি এবং যানবাহনের চলাচল শুরু হওয়ায় বালুচরে লাল কাঁকড়ার বিচরণ, বিলুপ্ত প্রজাতি কচ্ছপের ডিম পাড়ার জায়গা এবং ডলফিনের বিচরণক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
বাপা সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ বলেন, এই জেটি দিয়ে সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজ চলাচল করায় ঝুঁকিতে পড়েছে ডলফিন-হাঙরসহ সামুদ্রিক প্রাণী। উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজের প্রফেলারের আঘাতে অনেক ডলফিন মারা যাচ্ছে। তা ছাড়া জেটির কারণে সমুদ্রের ঢেউ চলাচলে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। তাতে বালিয়াড়িতে ও মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশ ভেঙে যাচ্ছে। তাই এই জেটি ভেঙে ফেলতে হবে।