তানভীর আহমেদ আরও বলেন, সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি, আর্থিক জালিয়াতি, কেনাকাটায় যোগসাজশ, অনুমোদন এবং ছাড়পত্রে চাঁদাবাজি, মেরামত এবং সংযোগের জন্য ‘স্পিড মানি’, মিটার রিডিংয়ে কারসাজির জন্য সহযোগিতার ঘটনা হয়ে থাকে। এসব দুর্নীতির কারণে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতি হয়। ফলে নিম্নমানের অবকাঠামো, সেবার মান এবং সেবাপ্রাপ্তি কমে যায়। আর সমাজের দরিদ্রতম মানুষেরা এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফজলুর রহমান। সংস্থাটিতে যোগদানের পর তাঁর অভিজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, সেবাদানকারী ও গ্রহীতার মধ্যে ‘গ্যাপ’ রয়েছে। কোনো সমস্যা জানাতে যোগাযোগ নম্বর, হটলাইন সবই আছে; কিন্তু কর্মকর্তারা ফোন ধরেন না। ধরলেই তো ভেজাল আসবে। শুরুই হয় এভাবে। কল ধরেও বলেন, দেখবেন। ওই দেখা পর্যন্তই শেষ।