অভ্যুত্থানের বিচারপ্রক্রিয়ার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পৃক্ততা রয়েছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘জাতিসংঘের টিমের সঙ্গেও বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করে যাচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে পৃথিবীর মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। এসব বিষয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এখন ভয় দূর হয়ে গেছে। তাই এখন সবার মনে সাহস ছড়িয়ে দিতে হবে। আগের সেই ভয়ের সংস্কৃতি আর ফিরে আসুক, তা আমরা চাই না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক লুৎফর রহমান বলেন, ‘বিগত দিনে স্বাধীন চেতনায় বিশ্বাসীদের এই শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। ফ্যাসিস্টদের অত্যাচারে নিপীড়িত হয়েছিল সাংস্কৃতিক অঙ্গনের প্রতিটি ব্যক্তি। জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের অনুপ্রেরণা। তাই শহীদদের চেতনাকে আমাদের ধরে রাখতে হবে। নাটক-চলচ্চিত্র ও গানের মাধ্যমে আমাদের শহীদদের নিয়ে আসতে হবে। তাহলেই বেঁচে থাকবে এই অভ্যুত্থান।’