কুদ্দুস আফ্রাদ ■ ঢাকা
রাষ্ট্রপতির পদ থেকে মহম্মদ সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের ক্ষেত্রে অ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা এ বার বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামির দুয়ারে কার্যত ধর্নায় নেমে পড়ল। এ দুই সংগঠনের স্বপ্ন এখন বাংলাদেশকে পরিবর্তন করে ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ গড়া। সূত্রের খবর, দু’দফায় বৈঠক করেও গতরাত পর্যন্ত বিএনপির মন গলাতে পারেনি তারা।শনিবার পর্যন্ত নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি তারা। তবে, জামায়াতে ইসলামির তরফে রাষ্ট্রপতি অপসারণে সায় দেওয়া হয়েছে বলে খবর। অন্তর্বর্তী সরকারের গত বৃহস্পতিবারের সভায় সিদ্ধান্ত ছিল— অতি স্পর্শকাতর এ বিষয়টিতে রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়া প্রয়োজন। কেননা, বিএনপির তরফে আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তারা ‘এই মুহূর্তে’ রাষ্ট্রপতিকে বিদায় করে নতুন করে সাংবিধানিক সঙ্কট ডেকে আনতে চাইছে না।
এর পরে সোমবার থেকে টানা তিনদিন রাষ্ট্রপতির দপ্তর বঙ্গভবনের সামনে ঘেরাও কর্মসূচি দিয়ে তাঁকে সরানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, ‘ঘেরাও ডোজ়ে’ কাজ না হওয়ায় পরে রাজনৈতিক সমঝোতা গড়তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামির নেতাদের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন। জামায়াতের তরফে ‘সবুজ’ সংকেত মিললেও বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ জানিয়ে দেন— রাষ্ট্রপতিকে বিদায়ের ব্যাপারে পড়ুয়াদের দাবির সঙ্গে তাদের অভিন্ন অবস্থান থাকলেও তাঁরা মনে করছেন, এতে সাংবিধানিক সঙ্কট সামনে
আসতে পারে।
রাষ্ট্রপতির পদ থেকে মহম্মদ সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের ক্ষেত্রে অ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা এ বার বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামির দুয়ারে কার্যত ধর্নায় নেমে পড়ল। এ দুই সংগঠনের স্বপ্ন এখন বাংলাদেশকে পরিবর্তন করে ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ গড়া। সূত্রের খবর, দু’দফায় বৈঠক করেও গতরাত পর্যন্ত বিএনপির মন গলাতে পারেনি তারা।শনিবার পর্যন্ত নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি তারা। তবে, জামায়াতে ইসলামির তরফে রাষ্ট্রপতি অপসারণে সায় দেওয়া হয়েছে বলে খবর। অন্তর্বর্তী সরকারের গত বৃহস্পতিবারের সভায় সিদ্ধান্ত ছিল— অতি স্পর্শকাতর এ বিষয়টিতে রাজনৈতিক ঐকমত্য গড়া প্রয়োজন। কেননা, বিএনপির তরফে আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তারা ‘এই মুহূর্তে’ রাষ্ট্রপতিকে বিদায় করে নতুন করে সাংবিধানিক সঙ্কট ডেকে আনতে চাইছে না।
এর পরে সোমবার থেকে টানা তিনদিন রাষ্ট্রপতির দপ্তর বঙ্গভবনের সামনে ঘেরাও কর্মসূচি দিয়ে তাঁকে সরানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, ‘ঘেরাও ডোজ়ে’ কাজ না হওয়ায় পরে রাজনৈতিক সমঝোতা গড়তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামির নেতাদের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন। জামায়াতের তরফে ‘সবুজ’ সংকেত মিললেও বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ জানিয়ে দেন— রাষ্ট্রপতিকে বিদায়ের ব্যাপারে পড়ুয়াদের দাবির সঙ্গে তাদের অভিন্ন অবস্থান থাকলেও তাঁরা মনে করছেন, এতে সাংবিধানিক সঙ্কট সামনে
আসতে পারে।