যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির প্রতিনিধিরা এক্সে দেওয়া পোস্টে বৈঠক ‘গুরুত্বপূর্ণ, খোলামেলা ও গঠনমূলক’ হওয়ার কথা জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ‘একটি চ্যালেঞ্জিং প্রেক্ষাপটে আমরা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলেছি এবং কূটনৈতিক সমাধানের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছি। সেই সঙ্গে আমরা সংলাপ চালিয়ে যেতেও সম্মত হয়েছি।’
বৈঠকের আগে জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এএফপিকে জানিয়েছিল, এটা নিছকই একটি বৈঠক। কোনো কূটনৈতিক আলোচনা নয়। অন্যদিকে ইরানের পক্ষ থেকে একে ‘পরামর্শ সভা’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের ফেরার মধ্য দিয়ে ইরানের পরামাণবিক ইস্যু নতুন করে আলোচনায় উঠে এসেছে।
ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের’ নীতি বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। ২০১৫ সালে সই হওয়া পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ট্রাম্প। এমনকি ধাপে ধাপে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বদলে তেহরানের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পশ্চিমারা।