জহিরুল ইসলাম বলেন, হামলার সময় তিনি বাসায় ছিলেন। আকস্মিক হামলার ঘটনায় তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান আতঙ্কিত হন। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আকবর হোসেন বলেন, হেলমেট পরে দেশি অস্ত্রে সজ্জিত কয়েকজন মোটরসাইকেলে এসে তাঁর বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা বাড়ির সামনের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করে এবং বাড়ির ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালায়।
ঘটনার নেপথ্যে কারণ কী—এমন প্রশ্নে আকবর হোসেন বলেন, ‘এখনো বুঝতে পারছি না। তবে দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব আছে।’
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। নগর বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মীর জাহিদুল কবির, সাবেক কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম, আনোয়ারুল হক, মহসিন মন্টুসহ অন্য নেতা-কর্মীরা এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করে হামলাকারীদের শনাক্ত করে বিচার দাবি করেন।
এ প্রসঙ্গে মহানগর বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত শনিবার রাতে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির ৪ নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক হালিম মৃধার ওপর হামলা হয়েছে। এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছি। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার সকালে আমরা তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাবের পক্ষে একটি প্রচার কর্মসূচি আহ্বান করেছি। এটা যাতে করতে না পারি, সে জন্য ভীতি সৃষ্টির জন্যই এমন হামলা হতে পারে।’