এ বিষয়ে জানতে চাইলে জোরারগঞ্জ থানা জামায়াতের আমির নুরুল হুদা হামিদী প্রথম আলোকে বলেন, ‘সোমবার জোরারগঞ্জ বাজারে ঠিকাদারি কাজ নিয়ে জামায়াত ও বিএনপির কিছু লোকের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সেই সংঘর্ষে দুই পক্ষেরই ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর জের ধরে সোমবার সন্ধ্যায় জোরারগঞ্জ বাজারে আমাদের দলীয় কার্যালয় ও জামায়াত–সমর্থিত ব্যবসায়ীদের দোকানপাট বন্ধ করে দেয় বিএনপির লোকজন। এ বিষয়ে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের পর তালা খুলে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যসচিব মাসুকুল আলমের ফোনে বারবার কল করলেও তিনি ফোন ধরেননি।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘গতকাল জেলায় আমাদের দলীয় কর্মসূচি থাকায় সারা দিনই চট্টগ্রাম শহরে ছিলাম। জোরারগঞ্জ বাজারে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের বিষয়ে ভালো জানি না। খোঁজ নিয়ে যতটুকু জেনেছি, ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব থেকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। জোরারগঞ্জ বাজারে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের দোকানে তালা দেওয়ার বিষয়টিও আমি জানি না। যদি তেমনটি হয়ে থাকে, তবে তা ঠিক হয়নি।’