কাজুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আইয়ূব আলী বলেন, ‘ওই যুবকের মরদেহ রেখে তাঁর স্ত্রীসহ অন্য সদস্যরা পালিয়ে গেছেন। এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা তা আমার জানা নেই।’
গোপালগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুলাহ আল মামুন বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।