‘চাঁদাবাজেরা চেপে বসেছে’
পুরান ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা ফোন করে চাঁদাবাজদের হাত থেকে রক্ষা করার আকুতি জানাচ্ছেন বলে সমাবেশে উল্লেখ করেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য আবদুল্ল্যাহ আল মামুন ফয়সাল। তিনি বলেন, খুনিরা বিভিন্ন নামে আবার পুনর্বাসিত হচ্ছে। এদের রুখে দিতে হবে।
যারাই লড়াই–সংগ্রামের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে, তারাই স্বৈরাচার হয়ে ওঠে বলে মন্তব্য করেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আরেক সদস্য মশিউর রহমান। তিনি বলেন, যদি একটি সঠিক রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করা না যায়, তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে ভিলেন (খলনায়ক) হয়ে যেতে হবে।
ছাত্র–জনতার আন্দোলনে নিহত হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের কয়েকজন স্বজন লালবাগের সমাবেশে বক্তব্য দেন। তাঁদের একজন কামরুল হাসান। তাঁর ছেলে খালিদ হাসান গত ১৮ জুলাই গুলিতে নিহত হন। গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য খালিদ জীবন দিয়েছে উল্লেখ করে কামরুল হাসান বলেন, কৃষকেরা মূল্য পায় না; কিন্তু ক্রেতারা বাজারে গিয়ে হাঁসফাঁস করে। ৪০ টাকার বেগুন ১২০ টাকায় কিনতে হয়। আবারও সেই চাঁদাবাজেরা চেপে বসেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, চাঁদাবাজদের হাত ভাঙতে পারলেই বাংলাদেশ মুক্তি পাবে।