নাম প্রকাশ না করার শর্তে লোচনগড় গ্রামের এক বাসিন্দা প্রথম আলোকে বলেন, বাউল গানের নামে মাজারে বেআইনি কার্যক্রম চলে। সবকিছু মিলিয়ে গ্রামের সাধারণ মানুষ চান না সেখানে এ ধরনের উৎসব হোক। এ জন্য ক্ষুব্ধ লোকজন প্যান্ডেলের ক্ষয়ক্ষতি করেছে।
তবে অশ্লীলতা ও মাদক সেবনের অভিযোগ অস্বীকার করে মাজার কমিটির সভাপতি হোসেন কবিরাজ বলেন, ‘এটা বাড়িয়ে বলা হয়েছে। মূল ঘটনা চাঁদাবাজি। আমরা দুর্বৃত্তদের চিনি। তবে নিরাপত্তার কারণে তাদের পরিচয় জানাতে পারছি না।’