তায়কোয়ান্দো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম রানার কক্ষে বসে তাঁরা বলে যান নিজেদের উঠে আসার গল্প। ফাতেমার কণ্ঠ রোমাঞ্চিত শোনায় , ‘খুব ছোটবেলা আমরা কুয়েত আর ইন্দোনেশিয়ায় কাটিয়েছি। দুই দেশের সংস্কৃতি, পরিবেশ আলাদা। আবার শৈশব থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে থেকে পুরোদস্তুর বাংলাদেশি হয়ে গেছি।’
তায়কোয়ান্দোতে আসার গল্পটাও বললেন ফাতেমা, ‘২০১৮ সালের কথা। কুমিল্লার মডার্ন হাই স্কুলে পড়ি তখন। একদিন স্কুলে ঘোষণা করা হয়েছিল কেউ তায়কোয়ান্দো খেলবে কি না। আমি আগ্রহী হই। এভাবে খেলাটার সঙ্গে যুক্ত হওয়া।’
ফাতেমার পাশে বসে শেখার সংযোজন, ‘ফাতেমা শুরুটা করেছে। ও বাসায় এসে আমার সঙ্গে খেলত। কিন্তু ওর কাছে হারতাম। এতে আমার ভালো লাগত না। ফলে আমি নিজেও খেলায় আসি।’
যমজ দুই বোন খুব খুশি তায়কোয়ান্দো খেলায় এসে। শুরুতে তেমন না বুঝলেও এখন খেলাটার প্রেমে পড়ে গেছেন। তাঁদের সামনে খুলছে জাতীয় দলের দরজাও।