এত সদস্য যে কারণে
২০১৩ সালে নির্বাচনের আগে চট্টগ্রাম চেম্বারে ভোটারসংখ্যা ছিল প্রায় সাত হাজার। এর মধ্যে প্রায় দুই হাজারই ভুয়া ভোটার বলে অভিযোগ ছিল ব্যবসায়ীদের। এম এ লতিফ বর্তমানে কারাগারে থাকায় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। গত এক দশকে যাঁরা ভোটার হতে পারেননি, তাঁরাই রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন নতুন করে সদস্য হচ্ছেন বা পদটি নবায়ন করছেন।
চেম্বারে নতুন সদস্যপদ পাওয়া ১৭ জন ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা হয়েছে প্রথম আলো প্রতিনিধির। এতে জানা যায়, মূলত রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলেই চেম্বারমুখী হয়েছেন অধিকাংশ ব্যবসায়ী। নতুন সদস্যদের মধ্যে খাতুনগঞ্জের আমদানিকারকসহ গাড়ির যন্ত্রাংশ, শিপিং কোম্পানি, অটোমোবাইল, মেরিন সার্ভিস, জুয়েলারি শপ, রেস্তোরাঁ, আইএসপি, ফার্মেসি ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকান এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায় যুক্ত ব্যবসায়ীরা সদস্য হচ্ছেন।
নতুন সদস্যদের মধ্যে চট্টগ্রামের রিয়াজউদ্দিন বাজার বণিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. ছালামত আলীও রয়েছেন। তিনি আগে কয়েকবার সদস্যপদ পেলেও মাঝখানে সদস্য হতে পারেননি। আবার কাগজে-কলমে সদস্য হয়েও ভোট দিতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘মাঝে একধরনের কোটা ভিত্তিতে চেম্বারের সদস্য নেওয়া হতো। শুধু পছন্দের মানুষদের সদস্য করা হতো। যে কারণে আমরা খোঁজখবর রাখিনি।’