ম্যাথু মিলারের কাছে ওই সাংবাদিক আরও প্রশ্ন করেন, সম্প্রতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের (সরকারের) একজন প্রভাবশালী উপদেষ্টা, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে দাঁড়িয়ে যাঁকে শেখ হাসিনার সরকার পতনের ক্ষেত্রে ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছিল, সেই উপদেষ্টা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্কিত এক পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসামসহ ভারতের অংশবিশেষে বাংলাদেশের সীমানা বাড়ানোর পক্ষে কথা বলেছেন। এ ধরনের মন্তব্য দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। এই ব্যক্তি ড. ইউনূসের খুবই ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাঁর এ ধরনের মন্তব্যকে কি যুক্তরাষ্ট্র সরকার উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখছে এবং অঞ্চলটিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য এ ধরনের মন্তব্য থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবে?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আমি স্বীকার করছি, এ ধরনের কোনো মন্তব্যের বিষয়ে আমি অবগত নই। আপনার কাছ থেকে শোনা ছাড়া এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। এ ক্ষেত্রে আমি এখন একটা সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করব। যেহেতু আমি এ ধরনের মন্তব্য দেখিনি, তাই এ মুহূর্তে আমি বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’