আজ মঙ্গলবার শ্রমিকদের জানানো হয়, কারখানার মালিকের বোন, কারখানার ডিএমডিকে আইনের আওতায় এনেছে যৌথ বাহিনী। এ ছাড়া বাকিদের আইনের আওতায় এনে প্রয়োজনে কারখানা বিক্রি করে বকেয়া পরিশোধের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানানো হয়। এ সময় শ্রমিকদের একটি পক্ষ সড়ক ছেড়ে কারখানার সামনে অবস্থান নিতে রাজি হলেও অপর একটি পক্ষ সড়ক ছেড়ে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। শ্রমিকেরা এ সময় বেশ কয়েকটি গাড়ির কাচ ভাঙচুর করেন।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক প্রথম আলোকে বলেন, সড়ক অবরোধকারী শ্রমিকদের যৌক্তিক দাবির প্রতি সবাই সহানুভূতিশীল। তাঁদের দাবি পূরণের পদক্ষেপ হিসেবে কারখানার মালিকের বোন, কারখানার ডিএমডিকে আইনের আওতায় এনেছে যৌথ বাহিনী। এ ছাড়া প্রয়োজনে নিয়মতান্ত্রিকভাবে কারখানার মালামাল ও কারখানা বিক্রি করে বকেয়া আদায়ের ব্যবস্থা করার বিষয়টি শ্রমিকদের জানানো হয়। একটি পক্ষ বিষয়টি মেনে নিলেও অপর একটি পক্ষ সড়ক ছাড়তে অস্বীকৃতি জানায়।