Homeরাজনীতিনির্বাচন নিয়ে যে পথে এগোচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো

নির্বাচন নিয়ে যে পথে এগোচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো


অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনও রোডম্যাপ প্রকাশ হয়নি। তবে এরইমধ্যে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দৃশ্যমান ঐক্যের প্রক্রিয়া শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সম্ভাব্য এই প্রক্রিয়া নির্বাচন পর্যন্ত কোন পর্যায়ে যায়— তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের।

বিএনপি ও দলটির সঙ্গে যুগপত আন্দোলনে যুক্ত ছিল— এমন রাজনৈতিক দলগুলোর একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, রাজনীতিতে বর্তমানে যে বাস্তবতা চলছে, তা একইরকম থাকলে নির্বাচন পর্যন্ত চলমান পরিস্থিতি বহাল থাকতে পারে। এক্ষেত্রে জামায়াত ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন ও বাম-ধারার কিছু দল জোটগত নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা শুরু করলেও আসন বণ্টনকে কেন্দ্র করে ‘আসল নির্বাচনি মেরুকরণ’ সৃষ্টি হবে। যে কারণে বিএনপি সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করলেও শেষ পর্যন্ত তা জোট পর্যন্ত গড়াবে কিনা, এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দায়িত্বশীলরা বলছেন, বিএনপি সচেতনভাবে নির্বাচনি ঐক্য নিয়ে সতর্ক রয়েছে। বিশেষ করে ‘বন্ধুবেশে’ কোনও-কোনও দল রয়েছে; তাদের ক্ষেত্রে কী করণীয় তা সময়েই স্পষ্ট হবে। পাশাপাশি যুগপতসঙ্গীদের নির্বাচনি সমঝোতার মধ্যে রাখার চেষ্টা করবে বিএনপি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘এখনও নির্বাচনের দিনক্ষণ নির্ধারণ হয়নি। দেশে-বিদেশে সবার কাছে প্রশ্ন, নির্বাচনের বিষয়টা নিয়ে এত ডিলে (বিলম্ব) হচ্ছে কেন। নির্বাচনের সময় ঘোষণায় তাদের মধ্যে এত সিদ্ধান্তহীনতা কেন। এ কারণে অনেকের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হচ্ছে।’

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বিকালে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘নির্বাচনি কর্মকাণ্ড শুরু হলেই একটার পর একটা সিদ্ধান্ত সামনে আসবে। আমরা তো ইতোমধ্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জাতীয় সরকার গঠনের বিষয়ে।’

নির্বাচন জোটগতভাবে হবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে আমির খসরু বলেন, ‘যেহেতু আমরা যুগপতে যুক্ত দলগুলোর সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, আমরা সবাই ৩১ দফা দিয়েছি, সংস্কার প্রস্তাব করেছি। এটা বাস্তবায়নের জন্য জাতীয় সরকারে কথা বলেছি। অবশ্যই এখানে জয়েন্ট অ্যাফোর্ট তো আছে।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র বলছে, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের রোডম্যাপ বা এ সংক্রান্ত স্পষ্ট অবস্থান প্রকাশ হওয়ার আগে নির্বাচনি প্রক্রিয়া নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না রাজনৈতিক দলগুলো।

কোনও-কোনও বিশ্লেষক মনে করেন, গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে তিনটি দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ রয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ফেরা, না ফেরা; দ্বিতীয়ত, দলটির দুর্নীতিগ্রস্ত ও বড় লুটপাটে অভিযুক্তদের সামনে আসা এবং তৃতীয়টি হচ্ছে, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সচেতন অংশটি সক্রিয় হওয়া। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কোন পক্ষটি সামনে আসবে— তার ওপর গভীর নজর রয়েছে বিএনপিসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দলগুলোর।

যদিও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নিয়মিত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। পাশাপাশি দলটির শীর্ষনেতাদের গণহত্যার অভিযোগে বিচারের দাবিও করছেন তারা। সরকারের একাধিক উপদেষ্টাও এ নিয়ে বিএনপির প্রতি অভিযোগ এনেছেন। তারা বলছেন, তলে তলে দলটির একটি অংশ আওয়ামী লীগের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছে।

এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড পেজে প্রচারিত একটি স্ট্যাটাসে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত উল্লেখ করেছেন, একটি নতুন (তত্ত্বাবধায়ক) সরকারের অধীনে হতে হবে পরবর্তী নির্বাচন। নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী সব দল এবং ব্যক্তির জন‍্য যেন সমান সুযোগ থাকে সেই পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

‘আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দেওয়া মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। রাজবন্দীদের মুক্তি দিতে হবে এবং জঙ্গি এবং শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে হবে। জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সংসদ প্রয়োজনীয় সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। নির্বাচিত সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দল সরকার গঠন করবে, এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম দল সংসদে বিরোধী দলের আসনে বসবে।’

আওয়ামী লীগনেতা আলী আরাফাত এও উল্লেখ করেন, ‘একইসঙ্গে জুলাইয়ের ১৬ তারিখ থেকে আগস্টের ৫ তারিখ পর্যন্ত এবং পরবর্তী সময়ে পুলিশসহ যত হতাহত হয়েছে সব ঘটনার (সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে) বিচার চলমান রাখতে হবে। তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেই দোষী প্রমাণিত হবে, তার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চেয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত একাধিক কমিশনের প্রধান স্বপরিচয়ে উদ্ধৃত হতে রাজি হননি। তবে, কোনও-কোনও কমিশন সদস্য মনে করেন, ‘আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের বাইরে রাখলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য বিগত ১৬ বছর ধরে যে রাজনৈতিক বিরোধিতা-আন্দোলন চলেছে, তার ফলাফল তাহলে কী? এক্ষেত্রে ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে ছাত্র-জনতা ও রাজনৈতিক কর্মীদের মৃত্যুর পরও সহিংসতার আশঙ্কা জাগিয়ে রাখবে।’

জামায়াতসহ ইসলামি দলগুলোর ঐক্য শুধু আলোচনায়, নেপথ্যে কী?

আওয়ামী লীগের পতনের পর ১৮ আগস্ট জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান দেশের কিছু আলেম ও ইসলামি দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈঠকে তিনি ‘অতীতের কোনও আচরণের জন্য সামান্য কষ্ট পেলে ক্ষমা’ প্রার্থনা করেন।

ডা. শফিকুর রহমানের এই আহ্বানের আগে ও পরে বেশ কিছু দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে জামায়াত। এসব বৈঠকে ইসলামি রাজনীতির অনুসারী দলের মধ্যে ছিল খেলাফত মজলিস ও ফরায়েজি আন্দোলন, মাজারভিত্তিক সংগঠন জাকের পার্টি, ১২ দলীয় জোটের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম একাংশ। এছাড়াও অংশগ্রহণ করেন ইসলামী ঐক্যজোটের (একাংশ) চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুর রকিব, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আব্দুল করিম।

এরমধ্যে খেলাফত মজলিস বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সাক্ষাতে সাতটি বিষয়ে ঐকমত্যে আসে দল দুটি। বৈঠকের একটি নির্ভরযোগ্যসূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে জানায়, বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে মূলত দেশের রাজনীতিতে ঐক্য ধরে রাখার জন্য দলটিকে অনুরোধ জানায় খেলাফত মজলিস। বৈঠকে নির্বাচন বা জোট নিয়ে আলোচনা হয়নি। আওয়ামী লীগ আন্দোলনের শক্তিকে বিভক্ত করার সুযোগ পেতে পারে— এ বিষয়টিকে সামনে রেখে বিএনপিকে পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ করা হয় বৈঠকে।

এর একদিন আগে মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বরিশালে দলীয় কর্মসূচিতে গেলে চরমোনাই পীরের দরবারে ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান। পরে তিনি চরমোনাই পীরের দেওয়া মধ্যাহ্নভোজেও অংশ নেন।

চরমোনাই পীর ও জামায়াত আমিরের সাক্ষাতের পর রাজনৈতিক মহলে আগ্রহ তৈরি হয়। পরে গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার বিভিন্ন ইসলামি দলের নেতাদের সঙ্গে এ বিষয়ে আলাপ হয় এই প্রতিবেদকের। বিএনপির কোনও-কোনও নেতা মনে করেন, দুই দলের আমিরের মধ্যে সৌহার্দ্য বিনিময় হলেও রাজনৈতিক বা নির্বাচনি কোনও জোটের বিষয় নেই।

এ বিষয়ে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এ প্রতিবেদককে কিছুদিন আগে জানিয়েছিলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ্যে আসলে ঐক্য সম্পর্কে বলা যাবে।

দেশের সংসদীয় রাজনীতিতে ইসলামি দলগুলোর তেমন কোনও শক্ত অবস্থান নেই। এরমধ্যে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী জামায়াতে ইসলামী ২০১৪ ও ২০২৪ ছাড়া বাকি সবগুলোতে অংশগ্রহণ করে। ১৯৯১ ও ২০০১ সাল ছাড়া অন্য কোনও নির্বাচনে প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি দলটি।

১৯৯১ সালের নির্বাচনে দলটির আট জন, ১৯৯৬ সালে তিন জন; ২০০৮ সালে দুজন এবং ২০০১ সালে বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করে ১৭ জন এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে অংশ নিলেও কোনও আসনে জামায়াতের প্রার্থী জেতেনি। ওই নির্বাচনটি ‘রাতের ভোটের নির্বাচন’ হিসেবে দাবি করে বিরোধীদলগুলো।

জামায়াতের বাইরে অন্য ইসলামি দলগুলোর মধ্যে ভোটের রাজনীতিতে এগিয়ে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন। দলটি বিগত বেশ কয়েকটি স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অংশ নিয়েছে এবং কিছু প্রার্থী বিজয়ী হন। এর বাইরে খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ আরও কয়েকটি দল রয়েছে, যাদের এককভাবে ভোটে পাস করে আসার সম্ভাবনা প্রায় ক্ষীণ।  

খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ মুনতাসির আলী বলেন, ‘খেলাফত মজলিস সব সময় বৃহত্তর ইসলামী ঐক্যের কথা বলছে। এরপর জাতীয় ঐক্য; আমরা দুটো বিষয় প্যারালাল চিন্তা করি। খেলাফত মজলিস মনে করে সমমনা যেসব দলগুলো রয়েছে, তাদের সঙ্গে ঐক্য করা এবং যেকোনও পক্ষের সঙ্গেই ইসলামের প্রয়োজনে যেকোনও আলোচনায় যেতে প্রস্তুত আমরা।’

একাধিক দলীয়সূত্র এ প্রতিবেদককে জানান, কয়েকটি বিভক্ত ইসলামি দলকে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে আগানোর পরামর্শ রয়েছে বিএনপির। এক্ষেত্রে নির্বাচনকালীন বা তারপর বিভিন্ন প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির প্রতিশ্রুতি থাকতে পারে।

শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে একটি ইসলামি দলের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা বলেন, ‘ইসলামি দলগুলোর জোট হচ্ছে না, বিশেষ করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আগে নির্বাচনি জোট বা এ সংক্রান্ত আলাপ অনেকটা প্রাইমারি।’

দায়িত্বশীলসূত্র একটি জানিয়েছে, আগামী ২৭ জানুয়ারি ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে বিএনপির আলোচনা হতে পারে। এতে কারা-কারা উপস্থিত থাকবেন সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ‘খেলাফত মজলিসের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। সম্ভাবনা রয়েছে আরও হওয়ার, তবে আমি এখনও দলের কোনও সিদ্ধান্ত পাইনি।’

কৌশলগত জোটে আগ্রহ জাতীয় নাগরিক কমিটির

কয়েকটি দলের শীর্ষনেতাদের সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), গণঅধিকার পরিষদ, বিজেপিসহ বেশ কিছু দল রয়েছে, যারা এখনও জোট বা একক; কোনোভাবে নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।

একটি দলের চেয়ারম্যান এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে উল্লেখ করেন, তারা চাইছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটির মধ্য দিয়ে যে রাজনৈতিক দল গড়ে উঠবে, তাদেরসহ নির্বাচনি একটি প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ায়।

নির্বাচনি জোট নিয়ে জানতে চাইলে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক গাজী নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, তারা কোনও নির্বাচনি জোট গঠনের চিন্তা করছেন না। তিনি বলেন, ‘আমরা গতানুগতিক কিছু চাচ্ছি না। স্বনির্ভর জায়গায় থেকে আমরা ট্যাকটিক্যাল (কৌশলগত) ঐক্য করবো।’

একটি অসমর্থিত সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় নাগরিক কমিটির নতুন রাজনৈতিক দল শিগগিরই আসতে পারে। তবে দলের প্রধান কে হবেন এ নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।





Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত