শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে বাংলাদেশে নেই। তাঁর দল আওয়ামি লিগের ভবিষ্যৎ কী হতে চলেছে? তা নিয়ে হাজার একটা প্রশ্ন। এরই মধ্যেই বাংলাদেশের আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের একাংশ নির্যাতনের অভিযোগ তুলে বিচারের দাবি করেছেন। তাঁদের দাবি, নির্যাতন করে তাঁদের দলের অস্তিত্ব মুছে ফেলা সম্ভব হবে না।বৃহস্পতিবার নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে একটি পোস্ট শেয়ার করেছে আওয়ামি লিগ। আওয়ামি লিগ বলেছে, ‘কেউ যদি মনে করেন অত্যাচার, নির্যাতন করে আওয়ামি লিগকে ধ্বংস করে দেবেন তাহলে তাঁরা মূর্খের স্বর্গে বসবাস করেন।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেখ হাসিনার দল সম্প্রতি বেশ সক্রিয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় শেখ হাসিনার দল অশান্তির অভিযোগ তুলেছে। তাঁদের দলের কর্মী-সমর্থকরা বিভিন্ন জায়গায় আক্রান্ত হচ্ছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
ছাত্র আন্দোলনের নেপথ্যে কোটা সংস্কারের দাবি ছিল না, পরিবর্তে ছিল ক্ষমতা দখলের জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দাবি করা হয়েছে আওয়ামি লিগের তরফে। হাসিনার দলের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কেন সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে সংরক্ষিত করে জণগণের যাতায়াত নিষেধ করা হয়েছে, তা আপনারা বুধতে পারছেন’।
ছাত্র আন্দোলনের নেপথ্যে কোটা সংস্কারের দাবি ছিল না, পরিবর্তে ছিল ক্ষমতা দখলের জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, দাবি করা হয়েছে আওয়ামি লিগের তরফে। হাসিনার দলের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘কেন সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে সংরক্ষিত করে জণগণের যাতায়াত নিষেধ করা হয়েছে, তা আপনারা বুধতে পারছেন’।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে ফের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামি লিগ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। ‘টাইমস’ ম্যাগাজিনকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় জানিয়েছেন, এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তিনি নিজে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন কি না, তাও স্পষ্ট করেননি জয়। তাঁর কথায়, ‘আমার রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কি হবে, তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’ শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে বাংলাদেশে।