File photo of Shafiqul Alam.
“>
File photo of Shafiqul Alam.
বিএনপির সঙ্গে বৈঠকটি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত সংলাপের অংশ বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম আজ (২৩ অক্টোবর)।
রাষ্ট্রীয় ভবনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস ও বিএনপির তিন নেতার মধ্যে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, “বর্তমান ইস্যু নিয়ে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছি। আমরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে অনেক বৈঠক করেছি এবং আগামী দিনে আরও বৈঠক করব।” যমুনা।
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমেদ অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেন এবং পরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
সভাপতির পদত্যাগের বিষয়ে জানতে চাইলে শফিকুল বলেন, “কিছু ঘটলে বা কোনো অগ্রগতি হলে আমরা আপনাকে জানাব। আগামীকালের সাপ্তাহিক বৈঠকের মতো উপদেষ্টা পরিষদের কোনো বৈঠক থাকলে আমরা আপনাকে জানাব। [24 October]”
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবি প্রসঙ্গে শফিকুল বলেন, “আইন উপদেষ্টা যা বলেছেন তার সঙ্গে সরকার একমত। এ বিষয়ে কোনো উন্নয়ন হলে আমরা সবাইকে জানাব।”
বিক্ষোভের বিষয়ে সরকারের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমরা আন্দোলনকারীদের ওই স্থান থেকে সরে যেতে বলেছি। সেখানে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।”
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র না পেয়ে রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন মিথ্যাচার করেছেন বলে উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বক্তব্যের সঙ্গে গতকাল অন্তর্বর্তী সরকার একমত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, সরকারও একমত যে চিঠির বিষয়ে মিথ্যা বলে রাষ্ট্রপতি তার শপথ লঙ্ঘন করেছেন।
আইন, বিচার ও সংসদ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, “শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র তিনি পাননি বলে রাষ্ট্রপতির বক্তব্য মিথ্যা, তার শপথ লঙ্ঘন।”
এটা আসিফ নজরুলের ব্যক্তিগত মতামত নাকি প্রধান উপদেষ্টাসহ পুরো উপদেষ্টা পরিষদের মতামত এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইন উপদেষ্টা যা বলেছেন তার সঙ্গে সরকার একমত।
এর আগে, রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাহুদ্দিন বলেছিলেন যে তাঁর কাছে ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনও দলিল প্রমাণ নেই, যিনি 5 আগস্ট ছাত্র-জনগণের বিদ্রোহের মুখে দ্রুত পালিয়ে এসে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
তিনি মানব জমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে বলেন, “আমি শুনেছি যে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তবে, আমার কাছে কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। অনেক চেষ্টা করেও আমি তা পেতে পারিনি।” চিঠি
20 অক্টোবর মানব জমিনের রাজনৈতিক ম্যাগাজিন “জনতার চোখ”-এ প্রকাশিত কথোপকথনের একটি লেখা অনুসারে শাহাবুদ্দিন বলেন, “সম্ভবত সে সময় পায়নি।”