সংলাপে যেসব প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়, সেগুলো হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সংখ্যা ৯ থেকে ১২-তে উন্নীত করা, উপজেলা পরিষদে সংসদ সদস্যদের উপদেষ্টা হিসেবে ভূমিকা রাখার বিধান বাতিল করা, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়কে জেলা পরিষদে রূপান্তর করা এবং একজন জেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দিয়ে পরিষদকে সাচিবিক সহায়তা দেওয়া; স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া ও নির্দলীয়ভাবে সম্পন্ন করা, স্থানীয় সরকারের বাজেট বণ্টন কাঠামো নির্ধারণ করা ও রাজস্ব ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ, সব স্তরের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত পরিষদের কাছে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জবাবদিহির আওতায় আনা; ই-গভর্ন্যান্স ব্যবস্থা চালু করা এবং ওয়েবভিত্তিক মনিটরিং ব্যবস্থা গড়ে তোলা; স্থানীয় সরকার শক্তিশালী করতে একটি স্থায়ী স্থানীয় সরকার কমিশন গঠন।
আয়োজকেরা জানান, সংলাপে গৃহীত এসব নাগরিক সুপারিশ স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের কাছে পাঠানো হবে এবং এসব সুপারিশের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী স্থানীয় সরকারব্যবস্থা গঠনের জন্য সংস্কার কমিশন প্রতিবেদন দেবে।