জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও স্টামফোর্ডের প্রয়াত ট্রাস্টি বোর্ড চেয়ারম্যান ফাতিনাজ ফিরোজের মাগফিরাত কামনায় ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২১ মার্চ) স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত রানিং শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আয়োজনের শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াত করা হয়। এরপর কথা বলেন স্টামফোর্ডের জুলাই যোদ্ধা শিক্ষার্থীরা। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রত্যয় তুলে ধরেন তারা।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউনুছ মিয়া, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার, ফিল্ম এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের কোঅর্ডিনেটর ও এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর ফেরদৌস আলম সিদ্দিকী।
জাগো নিউজের মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার রাশেদ রায়হানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক ও দেশ রূপান্তরের রিপোর্টার সানমুন আহমেদ, সাবেক সভাপতি ও সময় টেলিভিশনের রিপোর্টার হাসান ওয়ালী, সাবেক সভাপতি ও শিক্ষানবিশ আইনজীবী রায়হান খান আকাশসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাবেক শিক্ষার্থীরা।
বক্তারা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ছিল অনবদ্য ভূমিকা। একইসঙ্গে গণমাধ্যম কর্মীরাও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে ছিল আপষহীন। এসবের সমন্বয়েই সফল হয়েছে জুলাই আন্দোলন। এ সময় গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার তাগিদ দেন তারা।
ইফতার মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া নূর হাসান, ইফাজ খান, সাইফুল আলম রাহাত, লাবিব আহনাব, নুসরাত জাহান এবং গণমাধ্যমে কর্মরত মেহেরা রহমান সিমরান, সিয়াম হাসান, মারুফ হাসান, সাদী মোহাম্মাদ সাদ। ইফতার আয়োজনে গণমাধ্যমে কর্মরত বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইফতার পূর্ব দোয়া মাহফিলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও স্টামফোর্ডের প্রয়াত ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ফাতিনাজ ফিরোজের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত করা হয়।