উল্লেখ্য, ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সাবেক উপাচার্যের সময় হয়। তবে ২০২৪ সালের ভর্তি প্রক্রিয়া এখনো শেষ হয়নি। ২০২৩ সালের ১৮ জানুয়ারি গুচ্ছভুক্ত কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শূন্য আসনে ভর্তির ফলে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভও করেন শিক্ষার্থীরা। মেধাতালিকায় পেছনে থাকা অনেকেই ভর্তির জন্য বিবেচিত হলেও সামনে থেকে অনেকে ভর্তির সুযোগ পাননি বলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
ওএমআর শিট উপাচার্যের আলমারিতে কীভাবে গেল, এমন প্রশ্নে ওএমআর প্যাকেজিং কমিটির সদস্যসচিব মাসুদ রানা বলেন, ‘উপাচার্য হয়তো দেখতে নিয়েছিলেন ওএমআরগুলো। তবে সেগুলো বাংলোতে নেওয়া ঠিক হয়নি। বিষয়টি খুব পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা উচিত।’ এ ধরনের কোনো কাজে তাঁর সংশ্লিষ্টতা নেই বলেও দাবি করেন মাসুদ রানা।
তবে একই কমিটির সদস্য মানবসম্পদ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আতিকুর রহমান খান বলেন, ‘এ বছর অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার শুরুতে আমরা প্যাকেজিং করার সময় প্যাকেজিং কমিটির সদস্যসচিব (মাসুদ রানা) এসে বলেন ভিসি স্যার কিছু ওএমআর চেয়েছেন। ভিসি ওএমআর দিয়ে কী করবেন, এমন প্রশ্ন উঠলে সদস্যসচিব নিজে ওএমআর নিয়ে যান।’