ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, এসএমই খাতের অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ অর্থায়নের অভাব। এ ছাড়া সুদের উচ্চহার, পর্যাপ্ত নীতিমালার অভাব ও পণ্য বাজারজাতকরণের সমস্যা রয়েছে। একটি প্রতিষ্ঠান খুলতে কমপক্ষে ৩১টি নথি প্রয়োজন হয়। এসব কারণে এসএমইরা পিছিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে এসএমই ঋণের বড় অংশই পান মাঝারি ব্যবসায়ীরা। কারণ, এই ঋণের জন্য প্রয়োজনীয় সব কাগজ সংগ্রহ করা কটেজ ও অতিক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ কারণে এসএমই নীতিমালার নাম সিএমএসএমই করা এবং কটেজ ও মাইক্রোকেও আবশ্যকীয়ভাবে ঋণের আওতায় যুক্ত করার পরামর্শ দেন তিনি।
সম্প্রতি সরকারের ভ্যাট বৃদ্ধির পদক্ষেপের সমালোচনা করেন তাসকিন আহমেদ। তিনি বলেন, সরকার প্রত্যক্ষ কর না বাড়িয়ে আপামর জনগণের ওপর ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। এসএমই খাতকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে আনা গেলে এখান থেকেও প্রত্যক্ষ কর বাড়ানো সম্ভব।