যক্ষ্মা নিরসনে চ্যালেঞ্জ ও মোকাবিলা প্রসঙ্গে আপডেট ডায়াগনস্টিকের প্রধান ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা ডা. নূরুল হাসান বলেন, যক্ষ্মারোগ এখনো ৩০ শতাংশ শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি ভেবে দেখার বিষয়। এই আসল জায়গায় হাত দেওয়া হয়নি। সরকারি পর্যায়ে অবহেলা রয়েছে। সেখানে বেসরকারি পর্যায়ে যক্ষ্মারোগের সেবা দেওয়া হচ্ছে অনেক বেশি করে। যক্ষ্মারোগে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আল আমিন বলেন, যক্ষ্মা চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতকে আরও কীভাবে যুক্ত করা যায়, সেটি গুরুত্বসহকারে দেখতে হবে। সরকারিভাবে প্রচারণা আরও বাড়াতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।
আলোচক হিসেবে আরও ছিলেন আরডিআরএস বাংলাদেশের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর বজলুর রশিদ, রংপুর প্রাইম মেডিকেলের প্রধান নির্বাহী (বিপণন) এম এ জলিল খান, দ্বীপ আই কেয়ার ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. খায়রুল ইসলাম, এনটিপির ডিএসএমও ডা. মাবুদ উজ জামান, রংপুর মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার সিদ্দিকী, স্থানীয় পত্রিকা সকালের বাণীর প্লানিং এডিটর ফরহাদুজ্জামান।
গোলটেবিল বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক ফিরোজ চৌধুরী। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রথম আলো রংপুরের নিজস্ব প্রতিবেদক আরিফুল হক।