রাষ্ট্রদূত বলেন, সম্প্রীতিপূর্ণ সমাজ গঠনে অবদান রাখে এমন সংহতির মাধ্যমে বাংলাদেশ উপকৃত না হওয়ার কোনো কারণ নেই।
জার্মান রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশি জনসাধারণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উভয়ের প্রত্যাশা পূরণ করে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারেরর দপ্তরের সহায়তায় ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসের ঘটনাবলির তদন্তকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসা করেন।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে জার্মান রাষ্ট্রদূত বলেন, চ্যালেঞ্জিং সময়েও বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক দৃঢ় রয়েছে এবং অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশের উন্নয়ন অভিযাত্রায় জার্মানির ৫২ বছরের অংশীদারত্বের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জার্মানি বাংলাদেশি পোশাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক এবং বিভিন্ন খাতে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী।