তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ইইউ অংশীদারত্বকে দ্রুত বিকাশমান ও গতিশীল হিসেবে দেখা হচ্ছে। গত বছর দুই পক্ষের সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে।
মিলার আরও বলেন, এটি কঠিন সময়। সবকিছু বা সব ধরনের সংস্কার একসঙ্গে করা সম্ভব নয়, তবে কিছু সফলতা দ্রুত অর্জন করতে হবে। সরকার যে সংস্কার করতে সক্ষম, তাদের সেটি প্রমাণ করে দেখাতে হবে।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য একটি প্রক্রিয়া থাকতে হবে। আমরা মনে করি সেই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করা এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে কিছু সময় দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাতে তারা প্রমাণ করতে পারে এসব সংস্কার করতে তারা সক্ষম।’