Homeদেশের গণমাধ্যমেসন্ধ্যায় ঠিক হলো ট্রফি নিয়ে ফটোসেশনের সময়

সন্ধ্যায় ঠিক হলো ট্রফি নিয়ে ফটোসেশনের সময়


আগের দুই আসরে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী দুই জায়গায় বিপিএলে ফাইনালের ফটোসেশন হয়েছিল। ২০২০ সালে মেট্রোরেলে মুশফিকুর রহিম ও ইমরুল কায়েস ফটোসেশনে অংশ নিয়েছিলেন। গত আসরে ফাইনালের আগের দিন আহসান মঞ্জিলে ফটোসেশন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এবার তেমন কোনও পরিকল্পনা গ্রহণ করেনি বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। বিপিএল বাংলাদেশ ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে জমজমাট আসর। এই আসরের ফাইনালের আগে এমন কিছু না থাকায় হতাশা প্রকাশ করলেন ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। যদিও সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় হোটেলে ফটোসেশনের ব্যবস্থা করে বিসিবি। 

যে কোনও টুর্নামেন্টে ফাইনালে আগে দুই দলের অধিনায়ক কিংবা প্রতিনিধিরা ট্রফি নিয়ে ফটোসেশন করেন। এটি নিয়মিত একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু এবার যেন বিষয়টি ভুলে গিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্ন এবং কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হওয়ার পর টনক নড়ে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের। এরপরই সন্ধ্যার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিসিবি জানায় সাড়ে সাতটায় অনুষ্ঠিত হবে ফটোসেশন। তবে ফটোসেশনে কারা থাকবেন সেটি অবশ্য জানায়নি তারা। সাধারণত দুই দলের দুই অধিনায়ক দিয়েই ট্রফিসহ ফটোসেশন করা হয়। এবার কী হয়, সেটিই দেখার!

ফটোসেশনের সময় ঘোষণার আগে তামিম অবশ্য আয়োজকদের ত্রুটিগুলোতে হতাশা প্রকাশ করেছেন, ‘অনেক কিছু হতো, করা যেত এসব নিয়ে সারাক্ষণ ডিবেট করতে পারি। কিছু ভালো হয়েছে। মাঠের ক্রিকেট ভালো হয়েছে। অনেক গ্যাপ আছে পূরণ করতে হবে। দিনশেষে এটা আমাদের টুর্নামেন্ট, নিজেদের টুর্নামেন্ট। আমি বা অন্য অনেকেও কমেন্ট করেছে। আমাদের সামনে সুযোগ থাকবে আরও ভালো করার। প্রতিদিন যদি একই কথা বলতে বলতে জিনিসটাকে নষ্ট করে ফেলি তাহলে ভালো মেসেজ যায় না। অবশ্য আমরা কাজটাও করেছি সেরকমই। ডিফেন্ড করছি না। তবে একটার সাথে একটা জড়িত। চেষ্টা করতে হবে যেন এটাকে আরও কীভাবে বেটার করা যায়। ’

চলমান বিপিএলে অনেক নেতিবাচক খবরের মাঝে তামিম ইতিবাচক দিকগুলোকে সামনে আনলেন, ‘মার্ক করা উচিত না কাউকে। বিপিএল আসলে উইকেট বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়ায়। আমি নিজেও অনেক বলেছি। এই বিপিএলে গ্রাউন্ডসম্যানদের অনেক ক্রেডিট দিতে হবে। উইকেট দারুণ ছিল আমার মনে হয়। এখানে উন্নতি এসেছে। অনেক ক্রেডিট দিতে হবে। উইকেট যদি ভালো হয় শেষ বছরে ১-২ জন ৪০০ এর কাছাকাছি। এবার প্রথম ৬-৭ জন ৩৫০ এর কাছাকাছি রান করেছে। এভাবে হলে ৬০০-৬৫০ পর্যন্তও যেতে পারে।’

এমন উইকেটে নিয়মিত খেলতে পারলে ভবিষ্যতে ব্যাটারদের জন্য ভালো কিছু হবে বলে মনে করেন তামিম, ‘আপনি এক ধরনের উইকেটে বছরের পর বছর খেলতে থাকেন, এরপর হুট করে ভালো উইকেট দেওয়া হলো। এর মানে এই না ওই টুর্নামেন্টে রান করবেন। ভালো উইকেটেও কীভাবে খেলতে হবে তাও শেখার দরকার আছে। অনেক শটও দেখা গেছে যেগুলো উইকেট এলাও করেছে তাদের খেলতে। ৩-৪ বছর এমন উইকেট থাকলে অনেক প্লেয়ার উঠে আসবে।’





Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত