সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, ‘আমাদের সংস্কার প্রচেষ্টাগুলোর স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার উপায়গুলো অন্বেষণ এবং নির্ধারণ করতে হবে। জেলার বিচার বিভাগ এবং বিচারকদের নিজ নিজ ভূমিকায় সংস্কারক ও উদ্ভাবক হিসেবে আত্মপ্রকাশ এবং সংস্কার কর্মসূচির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
বিচার বিভাগের বিস্তৃতি এবং খাতভিত্তিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট সংস্কার কমিশনগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগি করা হয়েছে জানিয়ে বিচারপতি বলেন, প্রস্তাবগুলোর লক্ষ্য হলো, জনগণকেন্দ্রিক বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং সাধারণ জনগণের জন্য দক্ষ ও দ্রুত সেবা প্রদান করা। ময়মনসিংহে এই সেমিনারের ভূমিকা হবে সেই প্রক্রিয়াকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।