এ ছাড়া বিএনপির নেতারা মনে করেন, প্রশাসনের সর্বস্তরে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর ও সুবিধাভোগীরা এখনো বহাল আছে। এত দিন যাঁরা বৈষম্যের শিকার, তাঁদের এখনো পদায়ন করা হচ্ছে না। এ বিষয়গুলোও বৈঠকে তুলবে বিএনপি।
সার্বিক পরিস্থিতির আলোকে বিএনপির নীতিনির্ধারণী নেতারা মনে করছেন, নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টাসহ আরও কয়েকজন উপদেষ্টার বিভিন্ন রকম বক্তব্যে নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপি এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে স্পষ্ট হতে চাইবে।
বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, আগেরবারের বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা তাদের আশ্বস্ত করেছিলেন যে চলতি বছরের ডিসেম্বর নাগাদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তাঁর সব কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তখন এ বক্তব্যে তাঁরা সন্তুষ্ট হয়েছিলেন। তখনই তাঁরা প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করেছিলেন, প্রতিশ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এর পথনকশা যথাযথভাবে জাতির সামনে উপস্থাপন করতে, যাতে নির্বাচন কমিশন সে অনুযায়ী প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারে।