বর্ধিত ভ্যাট হার প্রত্যাহারের কারণ হিসেবে এনবিআরের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দেশের জেলা ও থানা পর্যায়ে একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর খাবার সীমিত ও মধ্যম মানের রেস্তোরাঁগুলো সরবরাহ করে। এসব ভোক্তার খাবার প্রাপ্তি সহজ ও মূল্যস্ফীতির চাপ বিবেচনায় রেস্তোরাঁ সেবার ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি ও খাত–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ভ্যাট বাড়লে তাতে মানসম্মত রেস্তোরাঁর ব্যবসা বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে। যাঁরা সব নিয়মকানুন মেনে ব্যবসা করেন ও সরকারকে ভ্যাট দেন, তাঁরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। কারণ, বাড়তি ভ্যাটের কারণে খাবারের খরচও বাড়বে, যা শেষ পর্যন্ত গিয়ে চাপবে ভোক্তার কাঁধে। এতে ভালো রেস্তোরাঁগুলো ব্যবসা হারাবে। অন্যদিকে যেসব রেস্তোরাঁ ভ্যাটের আওতায় নেই, তাদের খাবারের খরচ বাড়বে না। ফলে গ্রাহকদের একটি অংশ ওই সব রেস্তোরাঁর প্রতি ঝুঁকবেন।