কম খরচে টিকিট কেনার সুযোগ
এয়ারলাইনসগুলো সাধারণত ‘ডিমান্ড-বেইসড’ প্রাইসিং মডেল অনুসরণ করে, যেখানে ফ্লাইটের টিকিটের মূল্য নির্ধারিত হয় চাহিদার ভিত্তিতে। অর্থাৎ কোনো রুটে যখন টিকিটের চাহিদা কম থাকে, তখন এয়ারলাইনসগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে টিকিট বিক্রি করে। তবে চাহিদা বাড়তে শুরু করলে, বিশেষ করে ঈদের সময়, টিকিটের দাম দ্রুত বৃদ্ধি পায়। রমজানের প্রথম দিকে সাধারণত আকাশপথে ভ্রমণের চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে। এ সময় যাঁরা আগেভাগে টিকিট বুক করেন, তাঁরা বেশ কম দামে টিকিট পেতে পারেন। বিশেষ করে প্রাথমিক বুকিং পর্বে এয়ারলাইনসগুলো বিভিন্ন রকমের ডিসকাউন্ট অফার করে, যা শেষ মুহূর্তে আর পাওয়া যায় না। অন্যদিকে রমজানের শেষের দিকে এবং ঈদের আগের সপ্তাহে টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে পৌঁছায়, ফলে টিকিটের দাম স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায় দ্বিগুণ বা তিন গুণ পর্যন্ত। অনেক সময় শেষ মুহূর্তে আসন খুব দ্রুত ফুরিয়ে যায়, ফলে যাত্রীদের বাধ্য হয়ে ফার্স্ট ক্লাস বা বিজনেস ক্লাসের টিকিট কিনতে হয়, যা সাধারণ অর্থে অনেক ব্যয়বহুল। তাই যাঁরা বাজেটের মধ্যে স্বাচ্ছন্দ্যে আকাশপথে ভ্রমণ করতে চান, তাঁরা বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির ওয়েবসাইটে গিয়ে আগেভাগেই করতে পারেন ঈদের টিকিট। এমনকি আগে টিকিট কেটে রেখে এর মূল্য পরেও পরিশোধ করতে পারেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ফ্লাইট এক্সপার্টের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন ‘বুক নাও, পে লেটার’ নামের এই ফিচার।