সৈয়দ মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের ধারণা ছিল, এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। কী কারণ, সেটি আটক ব্যক্তিকে রিমান্ডে নিলে জানা যাবে। তবে ঘটনাটি কোনো ডাকাতি ছিল না। কারণ, যেভাবে কক্ষে কক্ষে রেখে হত্যা করা হয়, সেটি ডাকাতির প্রমাণ করে না। এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলছে।’
এর আগে আকাশকে আটকের পর ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরে র্যাব-১১। র্যাবের ভাষ্য, জাহাজে সাত খুনের ঘটনায় আকাশ মণ্ডল ‘একমাত্র’ খুনি। নিয়মিত বেতন-ভাতা ও ছুটি না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি প্রথমে জাহাজের মাস্টারকে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যা করেন। জাহাজের অন্য ব্যক্তিরা জীবিত থাকলে সহজে ধরা পড়ে যাবেন ভেবে বাকি সবাইকে হত্যার পরিকল্পনা করেন তিনি। কিন্তু তাঁদের মধ্যে একজন বেঁচে যান।