একাত্তরে রণাঙ্গনে যখন তুমুল যুদ্ধ চলছে, তখন ভিন্ন রকম আরেক যুদ্ধে নেমেছিলেন একদল তরুণ সংস্কৃতিকর্মী। তাঁদের একমাত্র অস্ত্র ছিল গান। একটি ট্রাকে করে শরণার্থীশিবির থেকে শরণার্থীশিবিরে ছুটে বেরিয়ে তাঁরা শুধু গান গেয়ে লড়াই-সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করেছেন মানুষকে। সংস্কৃতিকর্মীদের এসব কর্মকাণ্ডের কাহিনি ফুটে উঠেছে এক মর্মস্পর্শী চলচ্চিত্রে, যার নাম মুক্তির গান।
শিল্পী ঢালী আল মামুনের বক্তব্যে উঠে আসে ১৯৯৪ সালে এই চলচ্চিত্রের জন্য জার্মান সংবাদ মাধ্যম/সংস্থা ডয়চে ভেলের আর্কাইভ থেকে সংগ্রহ করার স্মৃতিকথা। ওই সময় এ শিল্পী ছিলেন জার্মানিতে। তিনিও এই সংগ্রহ কাজের সঙ্গে যুক্ত হন।
আলমগীর কবির স্মারক বক্তৃতার অন্যতম আয়োজক ও তথ্যচিত্র নির্মাতা তারেক আহমেদ বলেন, ‘মুক্তির গান’ বাংলাদেশের তথ্যচিত্র তৈরির ক্ষেত্রে আইকন, মাইলস্টোন। এর আগপর্যন্ত তথ্যচিত্র মানেই ছিল সাক্ষাৎকার। মুক্তির গান সেসব ধারণা ভেঙে দিয়েছে।