আলিরেজা উল্লেখ করেন, ‘এই সরঞ্জামগুলো হাইব্রিড, অর্থাৎ এগুলো বিদ্যুৎ এবং অন্য জ্বালানি—উভয় দিয়েই চালানো যাবে। এগুলো কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করবে।’
মাতারবাড়ীকে এই অঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করে আলিরেজা বলেন, তাঁর প্রতিষ্ঠান এই বন্দরে বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এটিকে অঞ্চলের একটি প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে চায়। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বড় ভূমিকা রাখবে। কারণ, অনেক শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান বন্দরের দক্ষতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে তাদের কারখানা সরিয়ে আনার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।