Homeদেশের গণমাধ্যমেবাংলাদেশে নারীদের ক্যানসার: ঝুঁকি, সচেতনতা ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা

বাংলাদেশে নারীদের ক্যানসার: ঝুঁকি, সচেতনতা ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা


নারীদের ক্যানসারের স্ক্রিনিং নিয়ে ডা. নওশিন তাসলিমা হোসেন বলেন, ‘রেগুলার স্ক্রিনিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নারীদের ক্ষেত্রে এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, বাংলাদেশে সার্ভাইক্যাল ও ব্রেস্ট ক্যানসারের হার অনেক বেশি। আর বাংলাদেশে ক্যানসারের জন্য ভালো স্ক্রিনিং প্রোটোকল বা গাইডলাইন দুটিই রয়েছে। স্ক্রিনিংয়ের সুবিধা হলো, এতে অনেক আগেই রোগটি ধরে ফেলা যায়। ফলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করে দেওয়া সম্ভব হয়।’

ডা. অদিতি পাল চৌধুরীর মতে, বাংলাদেশে নারীদের মধ্যে এখন এসব নিয়ে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। তিনি বলেন, ‘আজ থেকে পাঁচ বছর আগেও এমন অনেক রোগী আমার কাছে এসেছিলেন, যাঁরা ক্যানসারের চতুর্থ স্টেজে। কিন্তু এখন এটি অনেক হ্রাস পেয়েছে। বেশির ভাগ রোগীই এখন প্রথম কিংবা দ্বিতীয় স্টেজেই চিকিৎসা নিতে শুরু করছেন।’

ক্যানসার রোগীদের সামাজিক ও মানসিক প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে ডা. অদিতি পাল চৌধুরী বলেন, ‘একজন রোগী যখন ক্যানসারে আক্রান্ত হন, প্রথমদিকে তিনি বিশ্বাস করে উঠতে পারেন না যে তাঁর ক্যানসার হয়েছে। যখন তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন, তখন তিনি ডিপ্রেশনে চলে যান। ভাবতে শুরু করেন, এটি মরণঘাতী একটি রোগ, মৃত্যু নিশ্চিত। এই সময়ে আসলে পরিবার আর কাছের মানুষদের সাপোর্ট অনেক বেশি দরকার। এর পরও যদি ডিপ্রেশন কাটিয়ে না উঠতে পারেন তবে কাউন্সিলিং জরুরি।’



Source link

এই বিষয়ের আরো সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img

এই বিষয়ে সর্বাধিক পঠিত