জানা গেছে, সম্পূর্ণ দেশীয় অর্থে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। প্রশিক্ষণ দিতে প্রতিটি জেলায় ২৫টি কম্পিউটার ও হাইস্পিড ইন্টারনেট-সংবলিত দুটি ল্যাব স্থাপন করা হবে। প্রতিটি ল্যাবে প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন ২৫ জন করে প্রশিক্ষণার্থী। একেক ব্যাচে ৫০ জন ভর্তি হতে পারবেন। তবে আবেদন করতে হবে অনলাইনে। প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক পাস এবং তাঁদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। চূড়ান্ত করতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। তিন মাসের প্রশিক্ষণকালে দৈনিক ভাতা মূলত ২০০ টাকা। তবে খাবারের জন্য প্রত্যেককে আরও ৩০০ টাকা দেওয়ার কথা রয়েছে।
প্রস্তাবটি পরে আবার কবে ক্রয় কমিটির বৈঠকে উপস্থাপন করা হতে পারে, এমন প্রশ্ন করা হলে যুব ও ক্রীড়াসচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, সরকার যদি প্রকল্পটির বাস্তবায়ন চায়, তাহলে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানের হাতেই প্রশিক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া উচিত হবে। কবে এটি নতুন করে ক্রয় কমিটিতে তোলা হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি ওই কর্মকর্তা।