স্থানীয় লোকজন আহত এমরান হোসেনকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরে ফেনী সদর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ছয়টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক এমরানকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় রাজনীতিকে কেন্দ্র করে একই এলাকার রফিকুল ইসলাম ওরফে রনির সঙ্গে এমরান হোসেনের বিরোধ চলছিল। গত ৫ আগস্টের রাতেও এমরানকে এক দফায় মারধর করা হয়। রফিকুল আগে আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে চলাফেরা করলেও এখন নিজেকে ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে পরিচয় দেন। অন্যদিকে এমরান নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সমর্থক ছিলেন। তাঁর বড় ভাই তসলিম হোসেন স্থানীয় খন্ডল স্কুল ও কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি।